অনলাইনে খতিয়ান দেখা ও অনলাইনে জমির মালিকানা যাচাই করুন নিজেই অনলাইনে খতিয়ান দেখা ও অনলাইনে জমির মালিকানা যাচাই করা আপনারা অনেকেই জানেননা। ...
অনলাইনে খতিয়ান দেখা ও অনলাইনে জমির মালিকানা যাচাই করুন নিজেই
অনলাইনে খতিয়ান দেখা ও অনলাইনে জমির মালিকানা যাচাই করা আপনারা অনেকেই জানেননা। তাই আজকের পোস্টে আমি আপনাদেরকে দেখাব কিভাবে নিজেই সকল তথ্য বের করে দেখতে পারবেন সম্পূর্ন ফ্রিতে।
আপনি চেষ্টা করলে খুব সহজেই বাংলাদেশ সরকারের ভূমি ওয়েবসাইট এ গিয়ে নিজেই জমির খতিয়ান দেখতে পারবেনও জমির মালিকানা যাচাই করতে পারেন।
আপনি চেষ্টা করলে খুব সহজেই বাংলাদেশ সরকারের ভূমি ওয়েবসাইট এ গিয়ে নিজেই জমির খতিয়ান দেখতে পারবেনও জমির মালিকানা যাচাই করতে পারেন।
এখন যেকোনো স্থান থেকে মাত্র ৫ মিনিটে অনলাইনে জমির খতিয়ানের কপি সংগ্রহ করা যাবে। এ জন্য ধারাবাহিকভাবে আপনাকে কিছু তথ্য দেওয়া লাগবে তাহলেই খুব সহজে অনলাইনে জমির খতিয়ান দেখতে পারবেন।
এখন যেকোনো স্থান থেকে মাত্র ৫ মিনিটে অনলাইনে জমির খতিয়ানের কপি সংগ্রহ করা যাবে। এ জন্য ধারাবাহিকভাবে আপনাকে কিছু তথ্য দেওয়া লাগবে তাহলেই খুব সহজে অনলাইনে জমির খতিয়ান দেখতে পারবেন।
অনলাইনে খতিয়ান দেখাতে যা যা লাগবে
অনলাইনে জমির মালিকানা যাচাই করতে আপনার বিভাগ, জেলা, উপজেলা, গ্রাম, মৌজা, দাগ নাম্বার এবং জমির মালিকের নাম লাগবে। অথবা আপনি যদি আর এস খতিয়ান নাম্বার জেনে থাকেন তাহলে জমির মালিকের নাম বের করতে পারবেন।
চার ভাবে আপনি খতিয়ান তথ্য দেখতে পারবেন
১. মালিকের নাম
২. মালিকের পিতার নাম
৩. খতিয়ান নাম্বার
৪. দাগ নাম্বার
অনলাইনে জমির মালিকানা যাচাই করতে আপনার বিভাগ, জেলা, উপজেলা, গ্রাম, মৌজা, দাগ নাম্বার এবং জমির মালিকের নাম লাগবে। অথবা আপনি যদি আর এস খতিয়ান নাম্বার জেনে থাকেন তাহলে জমির মালিকের নাম বের করতে পারবেন।
চার ভাবে আপনি খতিয়ান তথ্য দেখতে পারবেন
১. মালিকের নাম
২. মালিকের পিতার নাম
৩. খতিয়ান নাম্বার
৪. দাগ নাম্বার
অনলাইনে খতিয়ান দেখার ধাপসমূহ
আপনি চাইলে অনলাইনে আরএস খতিয়ান ও এসএ খতিয়ান দুটোই যাচাই করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে নিচের ধাপগুলো অনুসরন করতে হবে।প্রথমে আপনাকে এই ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে হবেhttp://eporcha.gov.bd/তারপর আপনার বিভাগ নির্বাচন করা লাগবে। এবার আপনার জেলা শহরের নাম সিলেক্ট করুন। পরবর্তীতে জমিটি কোন উপজেলায় অবস্থিত তা নির্বাচন করুন। এবং সর্বশেষ কোন মৌজায় অবস্থিত তা নির্ধারণ করুন। এবার আপনার যে তথ্যগুলো জানা আছে সেগুলো পূরণ করুন এবং সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে খুব সহজেই আপনি আপনার বা অন্য কারও জমির খতিয়ান এবং দাগ নম্বর দেখতে পারবেন ও অনলাইনে জমির মালিকানা যাচাই করতে পারেন।
আপনি চাইলে অনলাইনে আরএস খতিয়ান ও এসএ খতিয়ান দুটোই যাচাই করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে নিচের ধাপগুলো অনুসরন করতে হবে।
প্রথমে আপনাকে এই ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে হবে
http://eporcha.gov.bd/
তারপর আপনার বিভাগ নির্বাচন করা লাগবে। এবার আপনার জেলা শহরের নাম সিলেক্ট করুন। পরবর্তীতে জমিটি কোন উপজেলায় অবস্থিত তা নির্বাচন করুন।
এবং সর্বশেষ কোন মৌজায় অবস্থিত তা নির্ধারণ করুন। এবার আপনার যে তথ্যগুলো জানা আছে সেগুলো পূরণ করুন এবং সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন।
তাহলে খুব সহজেই আপনি আপনার বা অন্য কারও জমির খতিয়ান এবং দাগ নম্বর দেখতে পারবেন ও অনলাইনে জমির মালিকানা যাচাই করতে পারেন।
খতিয়ানের সার্টিফাইড কপির জন্য কিভাবে আবেদন করবেন
অনলাইনে খতিয়ান দেখার পাশাপাশি খতিয়ানের সার্টিফাইড কপির জন্য আবেদন করুন এ ক্লিক করে ফর্ম পূরন করতে হবে। এর জন্য আপনাকে নিচের ধাপগুলো অনুসরন করতে হবে।
১. খতিয়ান নকল টাইপঃ অনলাইন কপি অথবা সার্টিফাইড কপি যেটা আপনি নিতে চান সেটা সিলেক্ট করতে হবে।
২. ডেলিভারীর প্রয়োজনঃ সাধারণ নাকি জরুরী তা সিলেক্ট করতে হবে।
৩. ডেলিভারীর মাধ্যমঃ অফিস কাউন্টার নাকি ডাকযোগে আপনার খতিয়ানের কপি পেতে চান তা সিলেক্ট করতে হবে।
৪. জাতীয় পরিচয়পত্র নং ,ইমেইল,ঠিকানা,নাম (ইংরেজি) ,মোবাইল নম্বর দিতে পেমেন্টে ক্লিক করে পেমেন্ট করতে হবে।এরপর সংশ্লিষ্ট জেলা অফিস থেকে বা আবেদনকারীর প্রত্যাশিত ঠিকানায় ডাকযোগে নির্দিষ্ট দিনের মধ্যে খতিয়ানের সার্টিফাইড কপি সরবরাহ করা হবে। আশা করছি আপনারা বুঝতে পারছেন কিভাবে অনলাইনে খতিয়ান দেখা যায় ও জমির মালিকানা যাচাই করা যায়।
অনলাইনে খতিয়ান দেখার পাশাপাশি খতিয়ানের সার্টিফাইড কপির জন্য আবেদন করুন এ ক্লিক করে ফর্ম পূরন করতে হবে। এর জন্য আপনাকে নিচের ধাপগুলো অনুসরন করতে হবে।
১. খতিয়ান নকল টাইপঃ অনলাইন কপি অথবা সার্টিফাইড কপি যেটা আপনি নিতে চান সেটা সিলেক্ট করতে হবে।
২. ডেলিভারীর প্রয়োজনঃ সাধারণ নাকি জরুরী তা সিলেক্ট করতে হবে।
৩. ডেলিভারীর মাধ্যমঃ অফিস কাউন্টার নাকি ডাকযোগে আপনার খতিয়ানের কপি পেতে চান তা সিলেক্ট করতে হবে।
৪. জাতীয় পরিচয়পত্র নং ,ইমেইল,ঠিকানা,নাম (ইংরেজি) ,মোবাইল নম্বর দিতে পেমেন্টে ক্লিক করে পেমেন্ট করতে হবে।এরপর সংশ্লিষ্ট জেলা অফিস থেকে বা আবেদনকারীর প্রত্যাশিত ঠিকানায় ডাকযোগে নির্দিষ্ট দিনের মধ্যে খতিয়ানের সার্টিফাইড কপি সরবরাহ করা হবে। আশা করছি আপনারা বুঝতে পারছেন কিভাবে অনলাইনে খতিয়ান দেখা যায় ও জমির মালিকানা যাচাই করা যায়।
অনলাইনে খতিয়ান দেখা ও অনলাইনে জমির মালিকানা যাচাই করুন নিজেই
অনলাইনে খতিয়ান দেখা ও অনলাইনে জমির মালিকানা যাচাই করা আপনারা অনেকেই জানেননা। তাই আজকের এই পোস্টে আমি আপনাদেরকে দেখাব কিভাবে নিজেই সকল তথ্য বের করে দেখতে পারবেন সম্পূর্ন ফ্রিতে। আপনি চেষ্টা করলে খুব সহজেই বাংলাদেশ সরকারের ভূমি ওয়েবসাইট এ গিয়ে নিজেই জমির খতিয়ান দেখতে পারবেনও জমির মালিকানা যাচাই করতে পারেন। এখন যেকোনো স্থান থেকে মাত্র ৫ মিনিটে অনলাইনে জমির খতিয়ানের কপি সংগ্রহ করা যাবে। এ জন্য ধারাবাহিকভাবে আপনাকে কিছু তথ্য দেওয়া লাগবে তাহলেই খুব সহজে অনলাইনে জমির খতিয়ান দেখতে পারবেন।
অনলাইনে খতিয়ান দেখা ও অনলাইনে জমির মালিকানা যাচাই করা আপনারা অনেকেই জানেননা। তাই আজকের এই পোস্টে আমি আপনাদেরকে দেখাব কিভাবে নিজেই সকল তথ্য বের করে দেখতে পারবেন সম্পূর্ন ফ্রিতে।
আপনি চেষ্টা করলে খুব সহজেই বাংলাদেশ সরকারের ভূমি ওয়েবসাইট এ গিয়ে নিজেই জমির খতিয়ান দেখতে পারবেনও জমির মালিকানা যাচাই করতে পারেন।
এখন যেকোনো স্থান থেকে মাত্র ৫ মিনিটে অনলাইনে জমির খতিয়ানের কপি সংগ্রহ করা যাবে। এ জন্য ধারাবাহিকভাবে আপনাকে কিছু তথ্য দেওয়া লাগবে তাহলেই খুব সহজে অনলাইনে জমির খতিয়ান দেখতে পারবেন।
মূলকথাঃ
আমরা আশা করি আপনাকে অনলাইনে জমির মালিকানা বের করে:খতিয়ান বের করে জমির মালিকানা যাচাই ক্ষেত্রে সহযোগিতা করবে।
আমাদের সংরহে বা লিখনির মধ্যে কোন প্রকার ভুল চোখে পড়লে আমাদের জানালে আমরা সংশোধন করে নিতে পারব সহজেই। এতে আমাদের ও অন্যান্য পাঠকদের উপকার হবে। আপনার কাছে আমাদের তথ্য টি প্রয়োজনীয় মনে হলে নিজের ওয়ালে শেয়ার করে রেখে দিতে পারেন। ফলে প্রয়োজনের সময় খুব সহজেই খুজে পাবেন ।
Helpplful
ReplyDelete