ইউটিউব মনিটাইজেশন ,ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করার উপায়,কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করবেন?,কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল খুলবেন?,ইউটিউব চ্যানেল খুলতে কি কি
ইউটিউব থেকে টাকাআয়ের ক্ষেত্রে ১০ মিনিটের একটা ভিডিও যদি গড়ে ৫/৬ মিনিট করে দেখা হয়, তাহলে একলক্ষ ভিউ হলে ১৪/১৫ হাজার টাকা আয় হতে পারে।
তবে ভিডিও আট মিনিটের নীচে হলে আয় অর্ধেক হয়ে যাবে। এ জন্য ইউটিউব থেকে বেশি আয় করার জন্য ৮ মিনিটের চাইতে লম্বা ভিডিও আপলোড করতে হয়। আজকের পোস্টে একটি ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা আয় করে আয়ের টাকা ঘরে নিয়ে আসার বিস্তারিত নিয়ম শেয়ার করা হবে।
ইউটিউব মনিটাইজেশন :
কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা আয় করবেন? ইউটিউব কিভাবে টাকা দেয়? কিভাবে ইউটিউব মনিটাইজেশন করে আয় করা যায়? ইউটিউবে আয়ের হিসাব সহ ইউটিউব প্রতি এক ভিউতে কত টাকা দেয় ইত্যাদি বিষয় জানতে হলে আজকের পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে।
অনলাইনে ঘরে বসে আয় করার অনেক উপায় আছে। আপনার যদি ইচ্ছা থাকে তাহলে ঘরে বসেই খুব সহজে কিছু টাকা ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করতে পারবেন।
সম্প্রতি সময়ে অনলাইন থেকে টাকা আয় করার মাধ্যম গুলোর মধ্যে সবচেয়ে সহজ উপায় হলো ইউটিউব। কোন ধরনের ঝামেলা ছাড়া শুধুমাত্র ভিডিও আপলোড করে ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা আয় করা যায়।
আপনি সামান্য চেষ্টা করলে খুব সহজে YouTube চ্যানেল থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।
Ways to make money from YouTube channel // ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করার উপায় ২০২১
বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য ইউটিউবকে দেয়। ইউটিউব আবার সেই সব পণ্যের সম্ভাব্য বাজার বিবেচনায় সংশ্লিষ্ট ভিডিওতে বিজ্ঞাপন সরবরাহ করে।
একটি ইউটিউব চ্যানেলের মোট কতজন সাবস্ক্রাইবার রয়েছেন, সেটা ততোটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নয়, যদি লোকজন ভিডিও না দেখে। কারণ ইউটিউব চ্যানেলের আয় নির্ভর করে বিজ্ঞাপনের ওপর। চ্যানেলের ভিউ যতো বাড়বে, চ্যানেলটি ইউটিউব থেকে ততো বেশি বিজ্ঞাপন পেতে শুরু করবেন আর আয় ততো বাড়বে।
একজন নতুন বা নরমাল ইউটিউবার এর আয়ের প্রধান উৎস হচ্ছে গুগল এডসেন্স। একটি ইউটিউব চ্যানেল যখন ১০০০ সাবস্ক্রাইবার ও ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম হয় তখন ইউটিউবার তার চ্যালেন এর ভিডিও মনিটাইজ করার জন্য গুগল এডসেন্স এর আবেদন করে।
গুগল এডসেন্স আবেদন যাচাই করার পর সেই ইউটিউব চ্যানেলটি মনিটাইজ করার মত উপযুক্ত মনে করলে বা ভালোমানের ভিডিও থাকলে তখন চ্যানেলটিতে এডসেন্স অনুমোদন করে।
অনুমোদন পাওয়ার পর সেই ইউটিউব চ্যানেল এর ভিডিও যখন কেউ দেখে তখন ভিডিওতে বিজ্ঞাপন শো হতে থাকে।
তখন থেকে বিজ্ঞাপন ভিউ হিসাব করে সাধারণত ইউটিউব একজন ইউটিউবারকে টাকা দিয়ে থাকে। এছাড়া একজন জনপ্রিয় ইউটিবার নিম্নের উপায় হতে আয় করতে পারেন।
কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করবেন?
ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা আয় করতে হলে প্রথমে আপনার একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে হবে। তারপর আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি ভালোভাবে সাজাতে হবে।
আপনার তৈরি করা ইউটিউব চ্যানেলটি সাজানো হয়ে গেলে চ্যানেলটিতে ভিডিও আপলোড করার জন্য ভিডিও তৈরি করতে হবে। আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করার জন্য কোন চিন্তা করতে হবে না।
কারণ ভিডিও আপলোড করার জন্য ইউটিউবকে কোন ধরনের টাকা দিতে হয় না। সম্পূর্ণ ফ্রিতে আপনি আনলিমিটেড সাইজের ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করতে পারবেন।
কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল খুলবেন?
একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলা খুবই সহজ কাজ। আপনার হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে আপনি খুব সহজে মাত্র ৫ মিনিটে একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে নিতে পারবেন।
তবে আপনার যদি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থাকে তাহলে ইউটিউব চ্যানেল খোলা ও চ্যানেল সাজানোর আপনার জন্য আরো সহজ হবে।
কিভাবে একটি একটি প্রফেশনাল YouTube চ্যানেল খুলতে হয় সে বিষয়ে আপনার কোন ধারনা না থাকলে আপনি আমাদের ব্লগের সাহায্য নিতে পারেন।
কারণ কিভাবে একটি প্রফেশনাল YouTube চ্যানেল খুলতে হয় সে বিষয়ে আমাদের ব্লগে একটি বিস্তারিত পোস্ট শেয়ার করা আছে। আমরা এই পোস্টে প্রফেশনাল YouTube চ্যানেল খোলার লিংকটি শেয়ার করে দিব।
আমি আশাকরি আপনি পোস্ট থেকে বিস্তারিত জেনে একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে নিতে পারবেন।
ইউটিউব চ্যানেল খুলতে কি কি লাগে?
প্রত্যেকটি কোম্পানির যেমন কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম থাকে ঠিক তেমনি ইউটিউব চ্যানেল খোলার জন্য বা ইউটিউবে কাজ করার জন্য কিছু নিয়ম মানতে হয়।
কিছু বেসিক রিকুয়ারমেন্ট ছাড়া আপনি ইউটিউবে চ্যানেল খুলতে পারবেন না ইউটিউবে কাজ করতে পারবেন না। একটি ইউটিউব চ্যালেন খোলার জন্য সাধারণত নিচের জিনিসগুলো লাগে।
১. আপনার বয়স আঠার হতে হবে।
২. আপনার একটি জিমেইল আইডি লাগবে।
৩. একটি মোবাইল নাম্বার প্রয়োজন হবে।
ইউটিউব এর প্রোগ্রাম পলিসি মানতে হবে (এটা অনেক বড় বিষয়)।
ভিডিও আপলোড করবো কিভাবে?
আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করার জন্য প্রথমে আপনাকে ভালোমানের ভিডিও তৈরি করতে হবে। ভিডিও তৈরীর জন্য আপনি দুটি উপায় অবলম্বন করতে পারেন।
প্রথমটি হলো ভিডিও ক্যামেরা অথবা স্মার্টফোনের ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও তৈরি করে YouTube এ আপলোড এবং ২য়টি হলো কম্পিউটার অথবা মোবাইলের সাহায্য বিভিন্ন ধরনের টিউটিরিয়াল ভিডিও তৈরি করে করে YouTube এ আপলোড।
তবে ভিডিও তৈরির আগে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে যে, আপনার ভিডিওটি অবশ্যই মজাদার বা শিক্ষনীয় ও ভালোমানের হতে হবে।
অন্যের ভিডিও নকল করে কিংবা সামান্য পরিবর্তন করে কাজটি করা যাবে না। তাহলে আপনি YouTube এর কাছে কপিরাইটের দায়ে ফেসে যেতে পারেন।
কোন ধরনের ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করনে?
ভিডিও তৈরি শুরু করার পূর্বে আপনাকে ভেবে চিন্তে ঠিক করতে হবে আপনি কোন বিষয়ে ভালো জানেন, বুঝেন ও কোন বিষয়ে আপনার কাজ করার আগ্রহ আছে? আপনি যে বিষয়ে ভালো জানেন এবং যে বিষয়ে কাজ করার আগ্রহ রাখেন অবশ্যই সেই বিষয় নিয়ে ভিডিও তৈরি করতে হবে।
আপনি কোন বিষয় যখন জেনে বুঝে ভালোভাবে ভিডিও তৈরি করবেন তখন মানুষ আপনার ভিডিও দেখে উপকৃত হবে এবং আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও পছন্দ করার কারনে আরো বেশি করে দেখবে।
ভিডিও এসইও করে ভিডিও এর ভিউ বাড়াবেন?
ভিডিও তৈরি ক্ষেত্রে আপনার ভিডিও এর টপিক নির্ধারনের ক্ষেত্রে কিছু ট্রিকস ফলো করতে হবে। কারণ ট্রিকস অনুসরণ না করে শুধুমাত্র ভিডিও তৈরি করে গেলে আপনার ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করা সত্বেও ভিউ হবে না।
সে জন্য ভিডিও এর ভিউ পাওয়া জন্য ইউটিউবে মানুষের চাহিদা আছে এমন ধরনের ভিডিও তৈরি করতে হবে।
আপনার ইউটিউব চ্যানেলে এমন টপিক নিয়ে ভিডিও বানাতে হবে যা বর্তমান সময়ের লোকজন ইন্টারনেটে ও ইউটিউবে প্রচুর পরিমানে সার্চ করে। সে জন্য আপনার ইউটিউব চ্যানেল এমন বিষয়ে বানাবেন যে বিষয়ে আজকাল মানুষের বেশি পরিমানে চাহিদা ও রুচি রয়েছে।
তবেই আপনার তৈরি করা ভিডিও বেশি পরিমানে লোকেরা দেখার সুযোগ হবে। আর আপনার ভিডিও যত বেশি মানুষ দেখবে আপনার আয় তত বেশি বাড়বে।
পক্ষান্তরে আপনি যদি এমন বিষয় নিয়ে ভিডিও আপলোড করেন যেই বিষয়ে নিয়ে ইন্টারনেটে ও ইউটিউবে কোন সার্চ হয় না, তাহলে সেই ধরনের ভিডিও আপলোড করেও আপনি কোন লাভবান হতে পারবেন না।
কাজেই ভিডিও এর টপিক নির্ধারণের ক্ষেত্রে আপনাকে ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করে ঠিক করে নিতে হবে।
চ্যানেল কি বিষয়ে বানালে ভালো?
আমি আগেই বলেছি ইউটিউব চ্যানেলের সফলতা আপনার চ্যানেলের টপিক এর উপর অনেকাংশে নির্ভর করবে। সে জন্য কি বিষয়ে ভিডিও তৈরি করলে আপনি লাভবান হবে সে বিষয়ে জেনে নেওয়া জরুরী।
আমি নিচে কয়েকটি জনপ্রিয় ইউটিউব টপিক শেয়ার করে দিচ্ছি যেগুলো নিয়ে কাজ করতে পারলে আপনি সহজে ভিডিও এর ভিউ বৃদ্ধি করে ইউটিউব থেকে বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যে বিষয় আপনি পারদূশি সেই বিষয় বিডিও বানাতে পারেন।
Technology (টেক):
বর্তমান যুগ ইন্টারনেট ও টেকনোলজির যুগ। ব্লগিং ও ইউটিউব উভয় ক্ষেত্রে টেকনোলজি রিলেটেড টপিক এর অনেক মূল্য রয়েছে।
কারণ টেক বিষয়ে ভিডিও তৈরি করলে ইউটিউবে আপলোড করলে বেশি পরিমানে ভিউ হয় এবং ভিডিওতেতুলনামূলকভাবে অনেক বেশি বিজ্ঞাপন শো হওয়ায় অন্যান্য টপিক এর চাইতে টেকনোলজি টপিক এর ইউটিউব চ্যানেলের ইনকাম বেশি হয়।
Gaming: ইউটিউবে গ্যামিং চ্যানেল এর প্রচুর ডিমান্ড রয়েছে। ইন্টারনেট বিশ্বে যত ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে তাদের মধ্যে জনপ্রিয়তা ও সাবস্ক্রাইবারের দিক থেকে গ্যামিং চ্যানেল ২য় অবস্থানে রয়েছে। কারণ ব্যক্তিগত ইউটিউব চ্যানেলের মধ্যে গ্যামিং চ্যানেলগুলো অধিক জনপ্রিয় হয়ে থাকে।
Product Reviews: প্রোডাক্ট কমন একটি বিষয়। আমরা মানুষ হিসেবে কোন না কোন প্রোডাক্ট আমাদের ব্যবহার করতে হয়। ডিজিটাল প্রোডাক্ট থেকে শুরু করে নিত্য প্রয়োজনীয় যে কোন ধরনের প্রোডাক্ট রিভিউ নিয়ে চ্যানেল তৈরি করে ভিডিও আপলোড করতে পারলে অল্পদিনে সফল হতে পারবেন। তাছাড়া প্রোডাক্ট রিভিউ করার কাজটা তুলনামূলকভাবে সহজ হয়।
Tutorials: আপনি যেকোন বিষয়ে একজন টিউটর হতে পারেন। মানুষ হিসেবে আপনি কোন না কোন বিষয়ে অবশ্যই অভীজ্ঞতা রাখেন। সে জন্য আপনি যে বিষয়ে ভালো জানেন সেই বিষয়ে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করে টিউটরিয়াল ভিডিও তৈরি করতে পারবেন। তবে টেক বিষয়ে টিউটরিয়াল ভিডিও তৈরি করতে পারলে সহজে সফলতা পাওয়া যায়।
Food: ইউটিউব চালু হওয়ার পর থেকে ব্লগিং এর ক্ষেত্রে ফুড টপিকটি অনেক পিছিয়ে পড়েছে। কারণ একটি খাবার কিভাবে তৈরি করতে হয় সেটি ভিডিওতে যেভাবে দেখানো সম্ভব হবে ব্লগে লিখে সেটি সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা যাবে না। আপনি যদি মহিলা বা গৃহিনী হয়ে থাকেন কিংবা ভালো ভালো রেসিপি রান্না করতে পারেন, তাহলে বিভিন্ন ধরনের খাবার তৈরির ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করে সহজে জনপ্রিয়তা অর্জন করে নিতে পারবেন।
Fashion and Beauty: ফ্যাশন ও সাজগোজ করতে কার না ভালো লাগে। সব বয়সের পুরুষ মানুষ থেকে শুরু করে সর্বস্তরের মেয়েরা ফ্যাশন জিনিসটি অধিক পছন্দ করে। আপনি যদি ফ্যাশন ডিজাইনার হন বা কোন বিউটি পার্লারে কাজ করেন কিংবা ফ্যাশন করতে পছন্দ করেন, তাহলে বিভিন্ন ফ্যাশন ও বিউটি টিপস শেয়ার করে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।
Funny Video: মজা করতে কার না ভালো লাগে। কোন মানুষের যখন মন খারাপ থাকে তখন সে তার মন ভালো করার জন্য মজার কোন জিনিসের আশ্রয় নেয়। এ ধরনের ভিডিও প্রচুর জনপ্রিয় হয়ে থাকে। কারণ Funny Video সবশ্রেণীর মানুষ দেখে থাকে।
Travel: আপনি যদি ভ্রমন প্রিয় লোক হন, তাহলে ইউটিউবার হওয়া আপনার জন্য সহজ হয়ে যায়। কারণ এ ক্ষেত্রে আপনাকে কষ্ট করে ভিডিও তৈরি করতে হয় না। আপনি যখন কোন দর্শনিয় স্থান ভিজিট করবেন তখন সেই ভিডিওগুলো আপনার ক্যামেরা বন্দি করলেই আপনার ভিডিও তৈরি করার কাজ হয়ে যায়। তাছাড়া এ ধরনের ভিডিও খুবই জনপ্রিয় হয়।
Animals:সাধারণত এ ধরনের ইউটিউব চ্যানেলগুলোও ভ্রমন প্রিয় মানুষের জন্য হয়ে থাকে। বিশেষ করে যারা ফটোগ্রাফার তারা এ ধরনের ইউটিউব চ্যানেল করে থাকে। আপনি যদি একজন ফটোগ্রাফার হন তাহলে বিভিন্ন পশু পাখি ও জীব জন্তুর ভিডিও আপলোড করে ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।
ইউটিউব মনিটাইজেশনঃ
ইউটিউব এর নতুন পলিসি অনুসারে ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজ করার জন্য আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার ও এক বছরে ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম থাকতে হবে।
অতএব ইউটিউবে এক বছরে মিনিমাম ৪০০০ ঘন্টা ভিডিও ভিউ হওয়ার পর আপনি ইউটিউব চ্যানেল মনিটাইজেশন করে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করা শুরু করতে পারবেন। তবে গত ২০১৯ সালের পূর্বে ইউটিউব ভিডিও মনিটাইজ করার জন্য কোন ধরা বাধা নিয়ম ছিল না। কিন্তু ইউটিউব ২০১৯ সালে তাদের প্রোগ্রাম পলিসি আপডেট করে।
কিভাবে ইউটিউব মনিটাইজেশন করবেন?
আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার ও এক বছরে ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম পূর্ণ হলে আপনার চ্যানেল হতে Channel Icon > Creator Studio > Monetization গেলে মনিটাইজ করার অপশন পাবেন।
তখন ইউটিউব আপনাকে মনিটাইজেশন অপশন এলিজিবল দেখাবে। যখন আপনার মনিটাইজেশন অপশন এলিজিবল হবে তখন আপনার ইউটিউব চ্যানেলটির মনিটাইজেশন অপশন Enable করে নিতে হবে। মনিটাইজেশন অপশন Enable করার পর আপনার ইউটিউব চ্যানেল দিয়ে গুগল এডসেন্স এর জন্য আবেদন করতে হবে।
আপনার ইউটিউব চ্যানেল দিয়ে এডসেন্স একাউন্ট খোলার জন্য প্রথমে আপানার ইউটিউব চ্যানেল এর লিংকটি কপি করতে হবে।
তারপর Google AdSense এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের এই লিংকে ক্লিক করে ফরম ফিলআপ করে গুগল এডসেন্স এর জন্য আবেদন করতে হবে। আবেদন করলে এডসেন্স আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি এডসেন্স এর সাথে যুক্ত করে দেবে।
নিয়মিত নতুন নুতন ভিডিও আপলোড
এখন আপনি নিয়মিত নতুন নুতন ভিডিও আপলোড করতে থাকবেন। আপলোড হওয়ার পর ভিডিওটির নিচের দিকে Monetized অপশন দেখতে পাবেন। এখানে Monetize with ads অপশনে ঠিক চিহ্ন দিয়ে দিলেই আপনার ভিডিওটিতে এখন থেকে Google বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখাবে।
তবে সাবধান কোন প্রকার কপি করা ভিডিও আপলোড করবেন না। তাহলে ইউটিউব যে কোন সময় আপনার Monetized অপশন Disable করে দেবে।
ভাই youtube সুরুটা কিভাবে করবো?
ReplyDeleteThis comment has been removed by the author.
Deleteদুঃখিত ভাই এই নিয়ে বিস্তারিত বলা আছে একটু কষ্ট করে দেখে নিন।
DeleteAmar video view hoy na ki korbo vai?
ReplyDeleteভিডিও ভাইরাল নিয়ে কিছু আলোচনা করার চেষ্টা করেছি দাপ গুলো দেখে নিন
ReplyDelete