ফেসবুক একাউন্টে অতিরিক্ত রিপোর্টের কারণে আমাদের ফেসবুক আইডি টেম্পোরারি ডিজেবল কিংবা ফেইস লক হয়ে যেতে পারে। তাই আমরা যেকোন উপায়ে এটা চাই
ফেসবুক একাউন্টে অতিরিক্ত রিপোর্টের কারণে আমাদের ফেসবুক আইডি টেম্পোরারি ডিজেবল কিংবা ফেইস লক হয়ে যেতে পারে। তাই আমরা যেকোন উপায়ে এটা চাই যে আমাদের ফেসবুক আইডি ভেরিফাই করতে।
তবে অনেকের কাছে ডকুমেন্ট না থাকার কারণে ফেসবুক আইডি ভেরিফাই করতে সক্ষম হয় না।ডকুমেন্টস নেই তাই বলে কি ফেসবুক আইডি ভেরিফাই করা যাবে না ? অবশ্যই যাবে.
এই পোস্টে আমি আলোচনা করব কিভাবে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত এবং নিরাপদ রাখার জন্য যা করবেন।
এতে করে যে কেউ আপনার ফেসবুক আইডিতে রিপোর্ট করলেও আপনার ফেসবুক আইডি এত তাড়াতাড়ি ডিজেবল কিংবা ফেইস লক হবে না। এর জন্য প্রথমে যেকোনো একটি ব্রাউজারে আপনার ফেসবুক আইডি লগইন করুন যে অ্যাকাউন্ট আপনি ভেরিফাই করতে চান।
আপনার ফেইসবুক আইডিটি ভোটার আইডি দিয়ে ভেরিভাই করার সুবিধা হলো কেউ যদি আপনার আইডি ক্লোন করে তবে তার আইডিটি আপনি ডিজেবল করে দিতে পারবেন।
কেউ যদি আপনার আইডি ডিজেবল করে দেয় তাহলে আপনি সেই ভোটার আইডির মাধ্যমে আপনার আইডি টি ফেরত আনতে পারবেন।
ভোটার আইডি দিয়ে ভেরিফাই করলে আপনার আইডিটি ফেইসবুক কতৃপক্ষ 100% অরজিনাল ভাবে এবং আপনার আইডিটি নষ্ট হওয়ার সম্ভবনা খুবই কম।
আর নস্ট হলেও চিন্তার কারন নেই ১০০% ফিরিয়ে আনতে পারবেন। আপনার আইডি যদি কখনো হ্যাক হয়ে যায় সেটা ও ফিরিয়ে আনতে পারবেন।
ফেসবুক আইডি ভেরিফাই কি
ফেসবুক আইডি অনেকে অনেক রকম মনে করে যেমন কেউ ভাবে আইডি নস্ট হলে যদি আমার সব ডকোমেন্ট দিয়ে সাবমিট দেই আর যদি ফিরি আসে তাহলে সেটাকে ভেরিভাই বলে। আসলে রিয়েল ভেরিফাই এটাকে বলা হয় না।
ফেসবুকে সরাসরি একটা অপশন দিয়েছে ফেসবুক আইডি ভেরিফাই করার জন্য। আপনে সেটার মাধ্যমে আপনার ফেসবুক আইডি ভেরিভাই করতে হবে সেটাকে আসল ভেরিভাই বলে।
ফেসবুক আউডি ভেরিফাই করতে যা যা লাগবে
ফেসবুক আইডি ভেরিফাই করতে হলে অবশ্যই আপনার ফেসবুক আইডির সাথে আপনার ভোটার আইডি কার্ড বা পাসপোর্ট বা ড্রাইভিং লাইসেন্স ১০০% মিল থাকতে হবে।
জন্মতারিখ নাম Address ১০০% মিল হতে হবে। সব কিছু মিল থাকলে চলুন দেখে নিন কি রকম ফেসবুক ভেরিফাই করবো।
কখনো কি আপনার ফেসবুক একাউন্ট হ্যাকিংয়ের চেষ্টা হয়েছে? অথবা অপরিচিত কোন এলাকা বা কম্পিউটার থেকে লগইন হয়েছে, যা আপনি মনে করতে পারছেন না? আপনার একাউন্ট থেকে আপনার অজান্তেই কারো কাছে বার্তা চলে যাচ্ছে?
এরকম হলে আপনার একাউন্টে হয়তো অযাচিত প্রবেশের ঘটনা ঘটেছে। সাইবার হামলা, একাউন্ট হ্যাকিংয়ের চেষ্টা নতুন নয়। ইন্টারনেটের প্রসারের সঙ্গে সঙ্গে এই প্রবণতা অনেক বেড়েছে। প্রথম আলোর তথ্য অনুযায়ি যানা যায় কিছুদিন আগে এরকম একটি হামলায় পাঁচ কোটি ফেসবুক ব্যবহারকারীর তথ্য চুরি হয়েছে।
ফেসবুকের জনপ্রিয়তা যেমন বাড়ছে, সেই সঙ্গে বাড়ছে বিভিন্ন একাউন্টে ব্যক্তিগত তথ্য থাকা এবং সামাজিক বা ব্যবসায়িক যোগাযোগ থাকার কারণে একাউন্টগুলো অনেক ক্ষেত্রেই হ্যাকারদের লক্ষ্যে পরিণত হচ্ছে।
আরো পড়ুন: আপনার তর্থ্য ফাস হয়ে যায় কি করবেন?
বাংলাদেশে ফেসবুক ব্যবহারে ভয় কেন?
ফেসবুক, অনলাইনে কেনাকাটার তথ্য- সবই কি জেনে যাচ্ছে বিক্রেতারা? বাংলাদেশে প্রতিদিন অন্তত পাঁচশো ফেসবুক ব্যবহারকারীর কাছ থেকে হ্যাকিংয়ের অভিযোগ পাচ্ছে কর্তৃপক্ষ।
কিন্তু কিভাবে নিজের ফেসবুক একাউন্ট সুরক্ষিত রাখা যায়?ফেসবুকের নিরাপত্তা পাতা Security and Login একাউন্ট নিরাপদ রাখার বিষয়ে পরামর্শ দেয়া হয়েছে। তার মধ্যে রয়েছে:
পাসওয়ার্ড: ফেসবুকের পাসওয়ার্ড অন্য কোন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা উচিত নয় বা এটি কারো সঙ্গে শেয়ার করা ঠিক না। পাসওয়ার্ড হতে হবে ছোটবড় অক্ষর ও নম্বর মিলিয়ে, অন্ততপক্ষে আট সংখ্যার, যা সহজে কেউ ধারণা করতে না পারে। যেমন নিজের বা ঘনিষ্ঠ কারো নাম, জন্মতারিখ, বিয়ে বার্ষিকী, পরীক্ষার বছর ইত্যাদি পাসওয়ার্ড হিসাবে সবসময়েই ঝুঁকিপূর্ণ।
লগইন: কখনোই ফেসবুকের লগইন তথ্য ফেসবুক ছাড়া আর কোথাও প্রবেশ করানো যাবে না। অনেক সময় স্ক্যামাররা ভুয়া ওয়েবসাইট তৈরি করে ফেসবুকের আইডির লগইন ইমেইল বা পাসওয়ার্ড চাইতে পারে।
এরকম ক্ষেত্রে আগে সেই ওয়েবসাইটের ইউআরএল দেখে নিন। ফেসবুকের বাইরে আরো কোন শব্দ সেখানে থাকলে বা কোন সন্দেহ হলেই www.facebook.com টাইপ করে একাউন্ট খুলুন।
যেখানে অনেক ব্যক্তি একই কম্পিউটার ব্যবহার করেন, সেখানে অবশ্যই ফেসবুক ব্যবহার শেষে লগআউট করুন।
যদি ভুলে যান, তাহলে ফোন বা অন্য কোন কম্পিউটারে ফেসবুকে লগইন করে সিকিউরিটি এন্ড লগইন সেটিংয়ে গিয়ে দেখতে পাবেন, সর্বশেষ কোথায় আপনি লগইন করেছিলেন। সেখানে ডিভাইস সনাক্ত করে লগআউট করে দিতে পারেন।
দূষিত সফটওয়্যার বা কম্পিউটার: অনেক সময় আপনার ফোন, ট্যাব, কম্পিউটার, এমনকি ক্রোম বা ফায়ারফক্সের মতো ব্রাউজিং সফটওয়্যার বিশেষ কোড দ্বারা আক্রমণের শিকার হতে পারে।
যদি আপনার একাউন্ট থেকে নিজে নিজেই অন্যদের কাছে বার্তা যেতে থাকে, বা একাউন্ট ব্যবহারের ভুল ইতিহাস দেখায় অথবা অ্যাকটিভিটি লগে এমন সব পোস্ট দেখতে পান, যা আপনি মনে করতে পারছেন না, তখন আপনার সতর্ক হওয়া উচিত।
কম্পিউটার বা মোবাইল খুব আস্তে কাজ করছে, এমন সফটওয়্যার দেখতে পাচ্ছেন যা আপনি ইন্সটল করেননি, আপনার সার্চ ইঞ্জিন পাল্টে গেছে কিন্তু আপনি তা করেননি,তখনো বুঝতে হবে হয়তো আপনি আক্রান্ত হয়েছেন।
এ ধরণের ক্ষেত্রে ESET বা TrendMicro সফটওয়্যার ব্যবহার করে কম্পিউটার বা মোবাইল পরিষ্কার করার পরামর্শ দিয়েছে ফেসবুক। ক্রোম ক্লিন আপ টুল ব্যবহার করে ব্রাউজার দূষণ মুক্ত করা যেতে পারে। এছাড়া ওয়েব ব্রাউজার নিয়মিত আপডেট করা উচিত।
বাংলাদেশের সরকার জানিয়েছে, ফেসবুক বা ইউটিউবের মত সামাজিক মাধ্যমে প্রচারিত যে কোন কনটেন্ট যদি বাংলাদেশ সরকারের কাছে দেশের জন্য ক্ষতিকর বলে মনে হয়, তাহলে সরকার চাইলেই সেগুলো প্রতিরোধ করতে বিভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবে।
কখনোই সন্দেহজনক কোন লিংকে ক্লিক করবেন না: যদি ঘনিষ্ঠ কোন বন্ধু বা ফেসবুক বন্ধুর কাছ থেকে কোন ইমেইল, মেসেঞ্জারে বার্তা, বা পোস্ট পান, যা হয়তো তার স্বাভাবিক আচরণের সঙ্গে মেলে না, সবচেয়ে ভালো হবে সেটায় ক্লিক না করা বা সাড়া না দেয়া।
যেমন কেউ হয়তো লিখতে পারে যে, সে কোথাও বেড়াতে গিয়ে বিপদে পড়েছে অথবা আপনার মেসেঞ্জারে এমন একটি লিংক পাঠিয়েছে, যার কোন কারণ নেই।
এক্ষেত্রে তাকে আলাদাভাবে একাউন্টে নক করে বা বার্তা পাঠিয়ে জিজ্ঞেস করতে পারেন। এ ধরণের সন্দেহজনক কিছু দেখলে রিপোর্ট করার পরামর্শ দিয়েছে ফেসবুক।
তবে আইটি বিশেষজ্ঞ জাকারিয়া স্বপন বলছেন, বাংলাদেশে কোন ফেসবুক একাউন্ট পুরোপুরি নিরাপদ নয়। কারণ যখন একাউন্ট করার সময় একটি ফোন নম্বর দেয়া হয়, সেসব ফোনের ওপর যে কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণ বা নজরদারি থাকে, তারা চাইলে সেসব বার্তা দেখতে পারে। তখন এর মাধ্যমে তাদের পক্ষে ফেসবুকের প্রবেশ বা নিয়ন্ত্রণ নেয়া সম্ভব।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিভিন্ন আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার কাছে এমন কিছু প্রযুক্তি রয়েছে, যা দিয়ে বিভিন্ন বাহিনী বা সংস্থার সদস্যরা যেকোন ফেসবুক একাউন্ট সনাক্ত বা অনেক সময় নিয়ন্ত্রণ নিতে পারেন।
কিভাবে অতিরিক্ত সতর্ক ব্যবস্থা নেয়া যায়?
ফেসবুকের সিকিউরিটি এন্ড লগইন পাতায় গিয়ে দেখা যেতে পারে, কোন কোন ডিভাইসে আপনার আইডি লগইন হয়েছে
ছবির ক্যাপশান,ফেসবুকের সিকিউরিটি এন্ড লগইন পাতায় গিয়ে দেখা যেতে পারে, কোন কোন ডিভাইসে আপনার আইডি লগইন হয়েছে
এডিসি নাজমুল ইসলাম বলছেন, "নিরাপদ রাখার ব্যাপারে ফেসবুকে যেসব পরামর্শ দেয়া হয়েছে, আমিও সেগুলোই সবাইকে অনুসরণ করতে বলবো।"
"তবে সমস্যা হলো, যখন কাউকে টার্গেট করা হয়,তখন হ্যাকাররা নানা পদ্ধতি অনুসরণ করে তাদের বিপদে ফেলে। আমরা বিষয়টি ফেসবুককে জানিয়েছে। তবে নিজে সতর্ক থাকলে বা প্রতিটি মন্তব্য বা লিংকে ক্লিক করার আগে সতর্ক হলে অনেকাংশে নিরাপদ থাকা সম্ভব।"
একাউন্টের নিরাপত্তার জন্য বাড়তি কিছু ব্যবস্থা নেয়ার পরামর্শ দিয়েছে ফেসবুক। এর সবগুলোই রয়েছে আপনার একাউন্টের সিকিউরিটি এন্ড লগনই পাতায়। ফেসবুকের একবারে ডানদিকে যে চিহ্নটি রয়েছে, সেখানে ক্লিক করে সিকিউরিটি এন্ড লগইনে প্রবেশ করুন।
আরো পড়ুন:ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক হলে যেভাবে উদ্ধার করবেন।
সতর্কতা হিসাবে দ্বি-স্তর নিরাপত্তা ব্যবস্থা চালু করা এবং অন্তত তিনজন বন্ধুকে নির্বাচন করার পরামর্শ দিচ্ছে ফেসবুক ছবির ক্যাপশান,সতর্কতা হিসাবে দ্বি-স্তর নিরাপত্তা ব্যবস্থা চালু করা এবং অন্তত তিনজন বন্ধুকে নির্বাচন করার পরামর্শ দিচ্ছে ফেসবুক
অপরিচিত লগইনের বিষয়ে তথ্য: একটু নীচের দিকে দেখতে পাবেন, যেখানে বলা হয়েছে, অপরিচিত লগইনের বিষয়ে সতর্ক বার্তা গ্রহণের ব্যাপারে নির্দেশনা রয়েছে।
ডানদিকে এডিট বাটনে ক্লিক করে একাউন্ট এবং মেসেঞ্জারের লগইনের বিষয়ে সতর্ক বার্তা পাবার বিষয়টি চালু করে দিন।
এরপর সেভ বাটনে ক্লিক করলে আপনার পাসওয়ার্ড চাইবে। এরপর থেকে কোথাও আপনার একাউন্ট লগইন হবে,তখন আপনাকে একটি বার্তা বা মেসেজ দিয়ে জানাবে ফেসবুক।
দ্বি-স্তর যাচাই: এই পাতার একটু নীচের দিকে টু-ফ্যাক্টর ভেরিফিকেশন বা দ্বি-স্তর যাচাই ব্যবস্থা প্রথমে আপনাকে চালু করে নিতে হবে। এক্ষেত্রে কেউ আপনার পাসওয়ার্ড পেলেও এই কোড না থাকার কারণে লগইন করতে পারবে না।
এজন্য মোবাইল নম্বর বা ফোনে একটি অ্যাপলিকেশন ব্যবহার করতে পারেন। সিকিউরিটি এন্ড লগইন পাতায় গিয়ে আপনার মোবাইল ফোনের নম্বরটি যোগ করে দিকে পারেন। এরপর থেকে প্রতিবার ফেসবুকে প্রবেশের সময় বিনামূল্যে একটি এসএমএস আসবে এবং সেটি প্রবেশ করিয়ে লগইন করতে হবে।
অথবা আপনি গুগল থেকে অথেনটিকেটর অ্যাপ মোবাইলে ডাউন লোড করে নিতে পারেন। এরপর ফেসবুকে এই পাতায় নতুন অ্যাপ সংযুক্ত করার বাটনে ক্লিক করলে যে কিউআর কোড আসবে, সেটা স্ক্যান করে নিলেই অ্যাপটি ফেসবুকের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে যাবে।
এরপর প্রত্যেকবার ফেসবুকে প্রবেশ করতে হলে এই অ্যাপ থেকে পাওয়া কোডটি আপনার পাসওয়ার্ডের সঙ্গে সঙ্গে ফেসবুকে দিতে হবে।
এই দুইটি পদ্ধতি বেশিরভাগ মানুষ ব্যবহার করেন। এছাড়া পেন ড্রাইভের মাধ্যমে ইউনিভার্সাল সেকেন্ড ফ্যাক্টর বা রিকভারি কোড ব্যবহারেরও সুযোগ আছে। একজন বন্ধুকে নির্বাচন: আপনার ফেসবুক একাউন্ট যদি কখনো আটকে যায়, তখন একজন নির্বাচিত বিশ্বস্ত বন্ধুর সহায়তা সেটি পুনরুদ্ধার করতে পারেন।
নিরাপত্তার এই পাতাতেই নীচের দিকে তিন থেকে পাঁচজন বন্ধুকে নির্বাচন করার কথা বলা হয়েছে, যারা একাউন্ট লক হয়ে গেলে বা হ্যাকিংয়ের শিকার হলে আপনাকে ফিরে পেতে সহায়তা করবে।
সেখানে এডিট বাটনে ক্লিক করে তিন থেকে পাঁচজন বন্ধুকে সিলেক্ট করে দিন।তবে কম্পিউটারটি যদি আপনি নিয়মিত ব্যবহার করেন, তাহলে ব্রাউজারটি সেভ করে রাখলে পরবর্তীতে আর এই ব্যবস্থা অনুসরণ করতে হবে না।
ফেসবুক নিরাপদ রাখতে সতর্কতার ওপর বেশি জোর দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। ফেসবুকে কারো অনধিকার প্রবেশে হয়েছে মনে হলেই আইডি ও পাসওয়ার্ড পরিবর্তনের পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এছাড়া প্রতি দুই মাসে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা উচিত বলে তারা মনে করেন।
কখনো যদি মনে করেন কারো পোস্ট বা বক্তব্য আপনার জন্য ক্ষতিকর বা হুমকি, তখন আপনি রিপোর্ট বাটনে ক্লিক করে ফেসবুকের কাছে অভিযোগ জানাতে পারেন।
ফেসবুকে আক্রমণাত্মক ভাষা ব্যবহার, শিশুদের জন্য নির্যাতনমূলক ভাষা বা পোস্ট ঠেকাতে বিভিন্ন দেশের সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করছে ফেসবুক। এই পাতায় এ সংক্রান্ত বিস্তারিত রয়েছে, যেখানে অভিযোগ জানালে ফেসবুক ব্যবস্থা নেবে।
Thanks
ReplyDelete