সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ না করায় অনেকেই নিজের চুলের ক্ষতি করে ফেলতে পারেন। রূপচর্চা-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইট বা প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে চুলে রং করার নানা বিধি
সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ না করায় অনেকেই নিজের চুলের ক্ষতি করে ফেলতে পারেন। রূপচর্চা-বিষয়ক একটি ওয়েবসাইট বা প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে চুলে রং করার নানা বিধি দেখছেন তবুউ কজ হচ্ছে না। র্ভুল ধারণা মধ্যে আছেন । ত্রুটি সম্পর্কে জানাতে হলে
খুব বেশি বক্সের উপর ভরসা রাখবেন না
বক্সের উপরে চকচকে ছবি সবারই দৃষ্টি আকর্ষণ করে। কিন্তু সুন্দর সেই ছবি দেখে ধরে নেওয়া যাবে না যে একই রং আপনার চুলেও বসবে। চুলে কেমন রং বসবে তা নির্ভর করে আপনার বর্তমান চুলের অবস্থা বুজে। তাই রং বাছাই করার ক্ষেত্রে তা যাচাই করে নিবেন। এবং পরীক্ষা করে নেওয়া উচিত। চুলে নতুন রং করতে চাইলে আগে প্যাচ টেস্ট করে নিতে পারেন।
আমরা সাধারনত বেবে থাকি চুল রং করা মানেই আমাদের জীবন পরির্বতন করে ফেলা। ভুল ধারনা নিয়া চুল রং করা যে জীবনের জন্য কতটা ঝুঁকিপূর্ণ তা আমরা নিজেও জানিনা এবং জানার চেষ্টাও করি না। ভুল ধারণা নিয়ে চুল রং করলে এক পর্যায়ে নিজের সৌন্দর্য বাড়াতে গিয়ে সম্পন্ন চুল টাকে পরিণত হবেন। তাই চুল রং করার আগে। চুল রং করার খুটিনাটি বিষয় জানতে হবে।
★ চুলের নানা সমস্যা দূর করার সহজ উপায়।
ছবির প্রতীক ও মডেল: বান্না সংমা বিথী।
এছাড়াও, হাতের কাছে তোয়ালে রাখুন যেন রং ত্বকে কোথাও ছড়িয়ে গেলে সঙ্গে সঙ্গেই মুছে ফেলতে পারেন। কেউ চাইলে এই সকল দাগ তুলতে রাবিং অ্যালকোহল ব্যবহার করতে পারেন।
একবারে সব চুল রং করবেন না: একবারে চুলের আগা থেকে গোড়া পর্যন্ত রং লাগানো সোজা মনে হতে পারে কিন্তু এটা ঠিক উপায় নয়। সারা মাথা জুড়ে চুল রং করা হলে তা দেখতে ভাল লাগে না, খুব বেশি রঙিন মনে হয়। তাই একটু বুঝে চুলে রং করা উচিত।
বেশিক্ষণ রং মাথায় রাখবেন না: চুলে রং করার ক্ষেত্রে অধিকাংশ মানুষই যে ভুল করেন তা হল অনেকক্ষণ মাথায় রং রেখে দেন। এটা রং বেশি গাঢ় করে ফেলে, মাথার ত্বকে অস্বস্তি ও লালচেভাব সৃষ্টি করে। ৩০ থেকে ৩৫ মিনিটের মধ্যেই সঠিক রং চলে আসে। তাই খুব বেশি সময় তা মাথায় না রাখাই ভালো।
রং করার পরে চুলের যত্ন: চুলে রং করার পরে এর যত্ন নেওয়া জরুরি। রং করার পরপরই তা ধুয়ে না ফেলা এবং কন্ডিশনার ব্যবহার করা রং দীর্ঘস্থায়ী করতে সহায়তা করে। চুল ধুয়ে ফেলার পরে চাইলে এতে চুলের মাস্ক ব্যবহার করে ১০ মিনিট অপেক্ষা করে আর্দ্রতা ফিরিয়ে আনতে পারেন।
★ আরো কিছু শর্টকাট টেকনিক অবলম্বন করি।
১. একেবারেই কোনও পরিচর্যার সময় না পেলে সপ্তাহে তিন দিন রাতে গরম তেল মালিশ করার মতো মিনিট দশেক সময় হাতে রাখুন। নারকেল তেল ও ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে গরম করে চুলের গোড়া ও মাথার ত্বকে ভাল করে আঙুল দিয়ে মালিশ করে মাথা ঢেকে শুয়ে পড়ুন। সকালে উঠে শ্যাম্পু করে নিন।
২. কখনও ভুলেও চুলে গরম পানি দেবেন না। শীতে সারা শরীরে গরম পানি দিয়ে গোসল করলেও চুলে পানি দিলে তা অবশ্যই ঠাণ্ডা পানি দিন। গরম পানি চুলের গোড়া আলগা করে চুল ঝরিয়ে দেয়। মেলানিনের ক্ষতি করে চুলের কালো রং নষ্ট করে দেয়।
৩. চুল শুষ্ক হয়ে যাচ্ছে? ছুটির দিনে গোসল করতে যাওয়ার আগে ডিম ফেটিয়ে তাতে দই মিশিয়ে নিন। গোসলে যাওয়ার আগে এই প্যাক চুলে লাগিয়ে রেখে দিন মিনিট পনেরো। তার পর শ্যাম্পু করে ধুয়ে নিন চুল। তবে এই প্যাক মেখে শুতে যাবেন না। প্যাক শুকিয়ে যাওয়া অবস্থায় খুব বেশিক্ষণ চুলে না রেখে দেওয়াই ভাল।
৪. শ্যাম্পু বাছুন আপনার চুলের স্বাস্থ্য ও প্রকৃতি অনুযায়ী। প্রতি বার শ্যাম্পুর পর অবশ্যই কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।
৫. প্লাস্টিকের দাঁড়াওলা চিরুনি ব্যবহার করেন? এতে মাথার ত্বকের ক্ষতি হয়। চুলেরr গোড়া ফাটার জন্য এটিও অন্যতম কারণ। ভাল হয় যদি কাঠের দাঁড়ার চিরুনি ব্যবহার করতে পারেন।
৬. আমন্ড তেল চুলের জন্য খুবই উপকারী। আমন্ড তেল গরম করে তা দিয়ে পাঁচ মিনিট মাসাজ করে মিনিট পনেরো রেখে ধুয়ে ফেলুন চুল। সপ্তাহে দু’দিন করলেও অনেকটাই উপকার পাবেন।
৭. পাতে রাখুন সবুজ শাক-সবজি, ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার ও ফল।
১. একেবারেই কোনও পরিচর্যার সময় না পেলে সপ্তাহে তিন দিন রাতে গরম তেল মালিশ করার মতো মিনিট দশেক সময় হাতে রাখুন। নারকেল তেল ও ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে গরম করে চুলের গোড়া ও মাথার ত্বকে ভাল করে আঙুল দিয়ে মালিশ করে মাথা ঢেকে শুয়ে পড়ুন। সকালে উঠে শ্যাম্পু করে নিন।
২. কখনও ভুলেও চুলে গরম পানি দেবেন না। শীতে সারা শরীরে গরম পানি দিয়ে গোসল করলেও চুলে পানি দিলে তা অবশ্যই ঠাণ্ডা পানি দিন। গরম পানি চুলের গোড়া আলগা করে চুল ঝরিয়ে দেয়। মেলানিনের ক্ষতি করে চুলের কালো রং নষ্ট করে দেয়।
৩. চুল শুষ্ক হয়ে যাচ্ছে? ছুটির দিনে গোসল করতে যাওয়ার আগে ডিম ফেটিয়ে তাতে দই মিশিয়ে নিন। গোসলে যাওয়ার আগে এই প্যাক চুলে লাগিয়ে রেখে দিন মিনিট পনেরো। তার পর শ্যাম্পু করে ধুয়ে নিন চুল। তবে এই প্যাক মেখে শুতে যাবেন না। প্যাক শুকিয়ে যাওয়া অবস্থায় খুব বেশিক্ষণ চুলে না রেখে দেওয়াই ভাল।
৪. শ্যাম্পু বাছুন আপনার চুলের স্বাস্থ্য ও প্রকৃতি অনুযায়ী। প্রতি বার শ্যাম্পুর পর অবশ্যই কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।
৫. প্লাস্টিকের দাঁড়াওলা চিরুনি ব্যবহার করেন? এতে মাথার ত্বকের ক্ষতি হয়। চুলেরr গোড়া ফাটার জন্য এটিও অন্যতম কারণ। ভাল হয় যদি কাঠের দাঁড়ার চিরুনি ব্যবহার করতে পারেন।
৬. আমন্ড তেল চুলের জন্য খুবই উপকারী। আমন্ড তেল গরম করে তা দিয়ে পাঁচ মিনিট মাসাজ করে মিনিট পনেরো রেখে ধুয়ে ফেলুন চুল। সপ্তাহে দু’দিন করলেও অনেকটাই উপকার পাবেন।
৭. পাতে রাখুন সবুজ শাক-সবজি, ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার ও ফল।
COMMENTS