পড়াশুনা পাসাপাশি টাকা আয়।

আপনি যুদি স্টুডেন্ট হন হে এইগুলো আপনার জন্য। ছাত্র জিবনের এইগুলো আপনার জন্য কতটা দকরারি লেখাটা সম্পুর্ণ না পড়লে বুজতে পারবেন না। তাই লেখা টা সম্পুর্

আপনি যুদি স্টুডেন্ট হন হে এইগুলো আপনার জন্য।

ছাত্র জিবনের এইগুলো আপনার জন্য কতটা দকরারি লেখাটা সম্পুর্ণ না পড়লে বুজতে পারবেন না।

তাই লেখা টা সম্পুর্ণ পড়ুন আসা করি উপকিত হবে। প্রায়ই স্টুডেন্ট তাদের স্টুডেন্ট লাইফে ছোটখাটো স্বপ্ন গুলোকে পূরণ করতে পারেনা। পকেট এ থাকে না টাকা। না থাকার কারণ থাকে নানা।

আপনার ফ্যামিলি থেকে আর কত সাপোর্ট দিবে তারা পড়াশোনার খরচ দিচ্ছে , থাকা খাওয়ার খরচ দিচ্ছে , পোশাক কেনার খরচ দিচ্ছে এমনকি টুকটাক পকেট খরচে ও টাকা দিচ্ছে , বর্তমান যে যুগে আমরা বসবাস করতেছি ওই পকেটমানি দিয়ে চলা সম্ভব না

আপনি যদি স্টুডেন্ট হয়ে থাকেন এই ধরনের সিচুয়েশন ফেস করতেছেন । চিন্তার কোন কারণ নেই আজকের এই লেখাটির শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

আমি আপনার জন্য একটি-দুটি নয় ,পাঁচটি উপায় বলব এগুলোর একটিও যদি আপনি সঠিক ব্যবহার করে থাকেন পড়াশোনার পাশাপাশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন । যেটা দ্বারা আপনি আপনার স্বপ্ন গুলোকে পূরণ করতে পারবেন।

এবং সেই সাথে যারা উদ্দিপনা দিয়েছে & যাত্রা সুরু করেন & কত সাল থকে এই সব বিষয় নিয়ে আমরা একটি ছক তৈরি করেছি।

যেনে নেন এতে করে আপনার জিবনেও হয় তো উদ্দিপনা জন্মাবে।

ক্রমিক নং	নাম	যাত্রা শুরু	প্রথমব্যবহার কারী
১	ব্লগিং	১৯৯৭ এর ১৭ ডিসেম্বর	জর্ন বার্গার
২	ইউটিউবিং	১৯৭৯ সালে	জাওয়েদ করিম
৩	ভিডিও এডিটিং	১৯২০সালে	মেছানিচাল
৪	ফটোগ্রাফি	১৭১৭সালে	জোহান হেনরিচ
৫	গ্রাফিক ডিজাইন	১২৭৬সালে	গ্রেরিকান

★ তাহলে চলুন পড়াশোনা করার পাশাপাশি কি কি উপায় অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যায় সেই বিষয় জেনে নেওয়া যাক

i.ব্লগিং:

আপনি একটা ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করে লেখালেখি করার মাধ্যমেও গুগল অ্যাডসেন্স দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারেন ।

আপনি হয়তো ভাবছেন যে আমিতো কোন কিছু জানিনা কি বিষয় নিয়ে লেখালেখি করব আমার তো কোন স্কিল নেই । লেখালেখি করার জন্য কোন স্কেল এর প্রয়োজন হয় না । 

আপনি যে বিষয়টি জানেন সে বিষয় নিয়ে লিখতে শুরু করুন । যদি আপনি বই পড়তে ভালবাসেন বা কোন কোন বই আপনার ভালো লেগেছে সেই সব বিষয় নিয়েও লিখতে পারেন । অথবা আপনি যদি ঘুরতে ভালোবাসেন বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান আছে সেগুলো নিয়েও লিখতে পারেন ।

 এছাড়াও বিভিন্ন ফুড আইটেম নিয়েও লেখালেখি করতে পারেন ।

এগুলা বাদেও আপনার জানা অনেক বিষয় আছে যেগুলো আপনি একটু চিন্তা করলেই বুঝতে পারবেন যে আপনি কোন কোন বিষয়ে জানেন এবং কোন কোন বিষয় নিয়ে লিখবেন।

ii.ইউটিউবিং:

ইউটিউবে একটি চ্যানেল তৈরি করে ভিডিও আপলোড করতে পারেন। আমরা প্রত্যেকেই কিছু না কিছু জানি , এন্ড্রয়েড ফোন কিভাবে ব্যবহার করতে হয় আমরা কিন্তু সবাই জানি এন্ড্রয়েড ফোনের বিভিন্ন অ্যাপস এবং বিভিন্ন টিপস এন্ড ট্রিকস মানুষকে পরামর্শ দেয়া এইসব বিষয় নিয়ে ভিডিও তৈরি করে । অথবা আপনার যে বিষয়টি ভালো লাগে সে বিষয়টি উপর ভিডিও তৈরি করতে পারেন ভিডিও তৈরি করে আপনার চ্যানেলে আপলোড করুন।

 আপনার এই ভিডিওগুলো যখন ভিউ হবে তখন বিভিন্ন উপায়ে আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেল থেকে ইনকাম করতে পারবেন। এখন কে না জানে আমরা প্রত্যেকেই ইউটিউব সম্পর্কে কমবেশি জানি । আপনার পড়াশোনার পাশাপাশি আপনার যে বিষয়টি ভালো লাগে সেই বিষয়ের উপর ভিডিও তৈরি করে আপনার চ্যানেলে আপলোড করতে পারেন । এইভাবে পড়াশোনার পাশাপাশি আপনি ভালো একটা ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন।

iii.গ্রাফিক ডিজাইন 

এটি এমন একটি পেশা যেটি ডিমান্ড দিন দিন বাড়তেছে। তাই আপনি চাইলে পড়াশোনার পাশাপাশি ফটোশপ এর ব্যবহার শিখে অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ করতে পারেন। বর্তমান অনলাইন মার্কেটপ্লেসে একজন গ্রাফিক ডিজাইনার প্রচুর ডিমান্ড। তাই আপনি গ্রাফিক ডিজাইনার হয়েও অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারেন।

এছাড়াও সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন কোম্পানি চালু করতেছে । এইসব সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানিগুলোর তাদের ব্যানার লোগো ইত্যাদি বিষয়ে সাহায্য নেওয়ার প্রয়োজন হয় । তাই আপনি লেখাপড়ার পাশাপাশি গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে নিতে পারেন। সেটা দ্বারা অনলাইনে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে পারেন

iv.ভিডিও এডিটিং:

ভিডিও এডিটিং বর্তমান সময় প্রচুর চাহিদা । অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে ভিডিও এডিটিং এর সার্ভিস দেওয়ার মাধ্যমে আপনি আলাদা একটি আর্নিং করতে পারেন পড়াশোনার পাশাপাশি । এছাড়াও বর্তমানে ইউটিউব এর যুগ লক্ষ-কোটি চ্যানেল আছে । অনেক চ্যানেল আছে যারা ভিডিও এডিটর নিয়োগ দিয়ে থাকে।

আপনি চাইলেও ভিডিও এডিটিং স্কিল ডেভেলপ করে অনলাইনে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ করতে পারেন যার মাধ্যমে খুব ভালো পরিমাণ একটা ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন ।

v.ফটোগ্রাফি:

ফটোগ্রাফি করার মাধ্যমে ভালো মানের একটি সাইট ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে দেখবেন বিয়ে বার্থডে পার্টি ইত্যাদি অনুষ্ঠানে ফটোগ্রাফি প্রয়োজন হয়।

এছাড়াও আপনি ফ্রীল্যান্স ফটোগ্রাফি হিসেবেও কাজ করতে পারেন। ফটোগ্রাফি একটি ক্রিটিভ প্রফেশন এবং এটি অনেক ডিমান্ডেবল প্রফেশন। মানুষ তাদের বিশেষ মুহুর্তগুলোকে ক্যামেরা বন্দি করে রেখে দিতে চায় স্মৃতি হিসেবে। এখন সোশ্যাল মিডিয়ার যুগ। এছাড়াও সোশ্যাল মিডিয়াতে সুন্দর সুন্দর ছবি আপলোড দেওয়ার জন্য ফটোগ্রাফারদের খুঁজে থাকে।