সাংবাদিকতা হল বিভিন্ন ঘটনাবলী বিষয়, ধারণা, ও মানুষ সম্পর্কিত প্রতিবেদন গণমাধ্যমে প্রকাশ করা। সাংবাদিকতা কে আধুনিক রাষ্টের ৪র্থ স্তম...
সাংবাদিকতা হল বিভিন্ন ঘটনাবলী বিষয়, ধারণা, ও মানুষ সম্পর্কিত প্রতিবেদন গণমাধ্যমে প্রকাশ করা। সাংবাদিকতা কে আধুনিক রাষ্টের ৪র্থ স্তম্ভ হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে । সর্বপ্রথম বিশ্বখ্যাত রোমান নায়ক জুলিয়াস সিজার সংবাদ পত্রের সূচনা করেন। এভাবে ক্রমান্নয়ে সাংবাদিক এর আবিবাব ঘটে, এবং তারা নিজ নিজ অবস্থানে থেকে দায়িত্ব পালন করে আসছে । এমন কিছু বাংলাদের ইতিহাসে সেরা কয়েক জন সাংবাদিক এর জিবন বৃত্তান্ত যেনে নেওয়া যাক……
১। শাইখ সিরাজ।
শাইখ সিরাজ একজন বাংলাদেশি সাংবাদিক। কৃষি উন্নয়ন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব। শাইখ সিরাজ কৃষি সাংবাদিকতাসহ নানামুখী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে গ্রামীণ জীবনে জাগরণ সৃষ্টির লক্ষ্যে কাজ করছেন।
তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশনে জনপ্রিয় কৃষিভিত্তিক অনুষ্ঠান মাটি ও মানুষ ও নিজস্ব মালিকানাধীন বেসরকারি টিভি চ্যানেল চ্যানেল আইতে হৃদয়ে মাটি ও মানুষ নামক অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন। কৃষি সাংবাদিকতায় অবদান রাখার জন্য ২০১৮ সালে তিনি স্বাধীনতা পুরস্কার লাভ করেন।
★ জন্ম প্ররিচয়।
শাইখ সিরাজ ১৯৫৪ সালের ৭ই সেপ্টেম্বর চাঁদপুরে জন্মগ্রহণ করেন। খিলগাঁও সরকারি উচ্চবিদ্যালয়। নটরডেম কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কাটে তার শিক্ষাজীবন।
তিনি ভূগোলে সম্মানসহ মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করে সাংবাদিকতা পেশায় যুক্ত হন।
তিনি ভূগোলে সম্মানসহ মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করে সাংবাদিকতা পেশায় যুক্ত হন।
★ প্রাথমিক জীবন।
তিনি ইমপ্রেস টেলিফিল্ম লিমিটেড চ্যানেল আই’র প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ও বার্তাপ্রধান। তার কৃষিবিষয়ক কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় দেশের সব পত্রপত্রিকা ও টেলিভিশনে কৃষিভিত্তিক কার্যক্রমের পরিধি বেড়েছে।
★ কর্মজীবন।
উক্ত অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে আধুনিক কৃষি ও বিভিন্ন উন্নত চাষ পদ্ধতি, কৃষি ব্যবস্থাপনা, বেকার ও শিক্ষিত যুবকদের কৃষিকাজে উৎসাহিত করা হতো। তিনি হৃদয়ে মাটি ও মানুষ নামে চ্যানেল আইতে সাপ্তাহিক অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন।
চ্যানেল আইতে জাতীয় সংবাদে প্রতিদিনের কৃষি সংবাদ চালুর মধ্য দিয়ে তিনিই প্রথম দেশের গণমাধ্যমে কৃষিকে প্রাত্যহিক গুরুত্বের মধ্যে নিয়ে আসেন।
চ্যানেল আইতে জাতীয় সংবাদে প্রতিদিনের কৃষি সংবাদ চালুর মধ্য দিয়ে তিনিই প্রথম দেশের গণমাধ্যমে কৃষিকে প্রাত্যহিক গুরুত্বের মধ্যে নিয়ে আসেন।
বাংলাদেশের কৃষি প্রেক্ষাপট ২০০৮ কৃষি ও গণমাধ্যম কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট (সম্পাদিত) আমার স্বপ্নের কৃষি
কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট ২০১১ সালে।
সমকালীন কৃষি ও অন্যান্য প্রসঙ্গ ২০১১ সালে। পুরস্কার একুশে পদক ১৯৯৫ সালে।
স্বাধীনতা পুরস্কার ২০১৮ সালে।
কৃষি বাজেট কৃষকের বাজেট ২০১১ সালে।
সমকালীন কৃষি ও অন্যান্য প্রসঙ্গ ২০১১ সালে। পুরস্কার একুশে পদক ১৯৯৫ সালে।
স্বাধীনতা পুরস্কার ২০১৮ সালে।
২। সামিয়া রহমান।
★ জন্ম প্ররিচয়।
সামিয়া রহমান জন্ম গ্রহণ ২৩ জুন ১৯৭৩ সালে।৪৬ বছর বয়সে জাতীয়তা বাংলাদেশী নাগরিকত্ব লাভ করেন।
আদি নিবাস যশোর দাম্পত্য সঙ্গী হুসাইন বিন খালেক সন্তান তীর্থ ও আয়ূষ্মান পিতা-মাতা নাট্যকার কাজী মাহমুদুর রহমান (পিতা) সঙ্গীত শিল্পী দিলরুবা রহমান (মাতা) সামিয়া রহমান ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। বাবার বাড়ি যশোর শহরের পুরাতন কসবা কাজী পাড়ায়। বাবা কাজী মাহমুদুর রহমান একজন নাট্যকার, লেখক, অভিনেতা ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। তিনি দীর্ঘদিন বাংলাদেশ বেতারের প্রোগ্রাম পরিচালক হিসেবে চাকরি করেছেন। মা
চট্টগ্রামের মেয়ে দিলরুবা রহমান একজন সঙ্গীতশিল্পী ও নাট্য অভিনেত্রী ছিলেন। চার বোনের মধ্যে সামিয়া রহমান তৃতীয়। সামিয়া রহমানের স্বামী হুসাইন বিন খালেক গার্মেন্টস ব্যবসায়ী ও তুরাগ ইন্ডাস্ট্রিজের মালিক।
আদি নিবাস যশোর দাম্পত্য সঙ্গী হুসাইন বিন খালেক সন্তান তীর্থ ও আয়ূষ্মান পিতা-মাতা নাট্যকার কাজী মাহমুদুর রহমান (পিতা) সঙ্গীত শিল্পী দিলরুবা রহমান (মাতা) সামিয়া রহমান ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। বাবার বাড়ি যশোর শহরের পুরাতন কসবা কাজী পাড়ায়। বাবা কাজী মাহমুদুর রহমান একজন নাট্যকার, লেখক, অভিনেতা ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। তিনি দীর্ঘদিন বাংলাদেশ বেতারের প্রোগ্রাম পরিচালক হিসেবে চাকরি করেছেন। মা
চট্টগ্রামের মেয়ে দিলরুবা রহমান একজন সঙ্গীতশিল্পী ও নাট্য অভিনেত্রী ছিলেন। চার বোনের মধ্যে সামিয়া রহমান তৃতীয়। সামিয়া রহমানের স্বামী হুসাইন বিন খালেক গার্মেন্টস ব্যবসায়ী ও তুরাগ ইন্ডাস্ট্রিজের মালিক।
★ শিক্ষা জীবন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিষয়ে বিএ (সম্মান) ও এমএ ডিগ্রি অর্জন করেন। উভয় শ্রেণীতেই তিনি প্রথম স্থান অর্জন করে স্বর্ণপদক পান।
★ কর্মজীবন।
পরিবেশ বিষয়ে এনজিওতে চাকরি জীবন শুরু করলেও ২০০০ সালে একুশে টিভিতে রিপোর্টার হিসেবে নিয়োগ পান। এখান থেকেই তার সাংবাদিকতা জীবন শুরু হয়। তিনি একুশে টিভিতে সংবাদ পাঠিকা হিসেবে কাজ শুরু করেন। ওই বছরেই তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পান। বর্তমানে তিনি এ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত। ২০০১ সালে তৎকালীন সরকার কর্তৃক একুশে টিভি বন্ধ করে দিলে তিনি
এনটিভি সংবাদ পাঠিকা হিসেবে নিয়োগ পান। পরবর্তীতে এনটিভির চাকরি ছেড়ে আবার দেশ টিভিতে এক বছর কাজ করেন। মাঝে কয়েক বছর টেলিভিশন মিডিয়া থেকে দূরে থাকার পর ২০১২ একাত্তর টিভি কারেন্ট এপিয়ার্স এন্ড প্রোগ্রাম এডিটর হিসেবে কাজ করেন।
এনটিভি সংবাদ পাঠিকা হিসেবে নিয়োগ পান। পরবর্তীতে এনটিভির চাকরি ছেড়ে আবার দেশ টিভিতে এক বছর কাজ করেন। মাঝে কয়েক বছর টেলিভিশন মিডিয়া থেকে দূরে থাকার পর ২০১২ একাত্তর টিভি কারেন্ট এপিয়ার্স এন্ড প্রোগ্রাম এডিটর হিসেবে কাজ করেন।
★ বই।
তার দুটি বই অ্যামাজোনে প্রকাশ পেয়েছে। তার একক লেখা প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ৫টি। যৌথ লেখা রয়েছে ২টি।
★ জন্ম প্ররিচয়
তিনি জন্ম গ্রহণ করেন ৪ মার্চ ১৯৬৫ সালে। ৫৫ বছর বয়সে নীলফামারী পেশা সাংবাদিক, কথা-সাহিত্যিক, নাট্যকার, কলাম লেখক জাতীয়তা বাংলাদেশী
নাগরিকত্ব লাভ করেন।
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার শ্রেষ্ঠ টিভি নাট্যকার পুরস্কার, কবি মোজাম্মেল হক ফাউন্ডেশন পুরস্কার,বাংলা একাডেমী পুরস্কার
আনিসুল হকের জন্ম রংপুর বিভাগের
নীলফামারীতে । তার পিতার নাম মো. মোফাজ্জল হক এবং মায়ের নাম মোসাম্মৎ আনোয়ারা বেগম। তার স্ত্রীর নাম মেরিনা ইয়াসমিন। একমাত্র কন্যা পদ্য পারমিতা।
★ শিক্ষাজীবন।
নাগরিকত্ব লাভ করেন।
উল্লেখযোগ্য পুরস্কার শ্রেষ্ঠ টিভি নাট্যকার পুরস্কার, কবি মোজাম্মেল হক ফাউন্ডেশন পুরস্কার,বাংলা একাডেমী পুরস্কার
আনিসুল হকের জন্ম রংপুর বিভাগের
নীলফামারীতে । তার পিতার নাম মো. মোফাজ্জল হক এবং মায়ের নাম মোসাম্মৎ আনোয়ারা বেগম। তার স্ত্রীর নাম মেরিনা ইয়াসমিন। একমাত্র কন্যা পদ্য পারমিতা।
★ শিক্ষাজীবন।
তিনি রংপুর জিলা স্কুল থেকে ১৯৮১ সালে এস.এস.সি. এবং রংপুর কারমাইকেল কলেজ থেকে ১৯৮৩ সালে এইচ.এস.সি. পাস করেন। উভয় পরীক্ষাতেই রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের মেধাতালিকায় স্থান পান। এসএসসি পরীক্ষায় সম্মিলিত মেধা তালিকায় তিনি ৩য় এবং এইচএসসিতে সম্মিলিত মেধা তালিকায় ৮ম স্থান লাভ করেন। এরপর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ( বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগ থেকে স্নাতক পাস করেন।
★ কর্মজীবন।
আনিসুল হক বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা উত্তীর্ণ হয়ে ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দে বাংলাদেশ সরকারের রেলওয়ে বিভাগে যোগদান করেন। অল্প কিছুদিন চাকরির পরই তা ছেড়ে দিয়ে সাংবাদিকতায় চলে আসেন। তিনি ১৯৮৭ সালে সাপ্তাহিক দেশবন্ধু পত্রিকার সহসম্পাদক, ১৯৮৯ সালে সাপ্তাহিক পূর্বাভাস পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক ১৯৯১ সালে সাপ্তাহিক খবরের কাগজের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক হন। ১৯৯৩ থেকে ১৯৯৮ পর্যন্ত দৈনিক ভোরের কাগজের সহকারী সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এরপর থেকে আজ পর্যন্ত দৈনিক প্রথম আলোর সাথে যুক্ত আছেন। তার মূল ঝোঁক লেখালেখিতে। পত্রিকায় তিনি নিয়মিত কলাম লেখেন।
মুন্নী সাহা ইলেকট্রনিক তথা টেলিভিশন মিডিয়ার প্রথম সারির সাংবাদিক ।
★ জন্ম এবং শিক্ষা।
মুন্নী সাহার জন্ম মুন্সিগঞ্জ জেলার সদর থানায় । এ ভি জে এম সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় থেকে তিনি এস.এস.সি সমাপ্ত করেন । এরপর ইডেন কলেজ থেকে এইচ.এস.সি ও গ্র্যাজুয়েশন করেন বিজ্ঞান বিভাগ থেকে। তার ইচ্ছা ছিল ডাক্তার হবার কিন্তু সেটা আর হয়ে উঠে নি । এরপর মাস্টার্স ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিষয়ে । পরিবার এবং কিছু ভালোলাগা তারা সাত ভাই এবং চার বোন । তিনি পরিবারের সাথে সময় কাটাতেই বেশি ভালবাসেন । তিনি ভালবাসেন বই পড়তে এবং হারানো দিনের গান শুনতে । খেতে ভালবাসেন ভাত আর ইলিশ মাছ।
★ কর্মজীবন।
পড়াশোনা চলাকালীন অবস্তায় তিনি আজকের কাগজে কাজ শুরু করেন । ১১ মাস কাজ করার পর যোগ দেন দৈনিক ভোরের কাগজে । সেখানে তিনি নানা ফিচার পাতায় কাজ করেছেন এমনকি ওইসব পাতার সম্পাদনাও করেছেন । ১৯৯৪ সালে ভোরের কাগজেই রিপোর্টার হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেন । ১৯৯৯ সালে একুশে টিভিতে বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে যোগ দেন । তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক মিশুক মুনিরের সহযোগী হিসেবে কাজ করেছেন অনেক দিন । তাই টেলিভিশন সাংবাদিকতা করতে এসে তেমন সমস্যা হয়নি তার । এরপর ২০০৩ সালে যোগ দেন এটিএন বাংলায় বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে । এখন তিনি বেসরকারি টিভি চ্যানেল।
পড়াশোনা চলাকালীন তিনি আজকের কাগজে সাংবাদিকতা পেশা শুরু করেন। ১১ মাস কাজ করার পর যোগ দেন দৈনিক ভোরের কাগজে। সেখানে তিনি নানা ফিচার পাতায় কাজ করেছেন। এমনকি ওইসব পাতার সম্পাদনাও করেছেন। ১৯৯৪ সালে ভোরের কাগজেই রিপোর্টার হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেন। ১৯৯৯ সালে একুশে টিভিতে বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে যোগ দেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক মিশুক মুনিরএটিএন নিউজের হেড অব নিউজ। কিংবদন্তী এই সাংবাদিকের ৪৫তম জন্মদিনে ক্যাম্পাসলাইভ পরিবারের পক্ষ থেকে
★ খালেদ মুহিউদ্দীন।
খালেদ মুহিউদ্দীন একজন বাংলাদেশী সাংবাদিক ও লেখক যিনি বর্তমানে
জার্মানভিত্তিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম
ডয়চে ভেলে বাংলা বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বাংলাদেশ সরকারের প্রাক্তন।
সহকারী কমিশনার ও ম্যাজিস্ট্রেট এবং
বিশ্ব ব্যাংকের পরামর্শক ছিলেন। তিনি বাংলাদেশের বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেল ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের টকশো আজকের বাংলাদেশের উপস্থাপক।
জার্মানভিত্তিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম
ডয়চে ভেলে বাংলা বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি বাংলাদেশ সরকারের প্রাক্তন।
সহকারী কমিশনার ও ম্যাজিস্ট্রেট এবং
বিশ্ব ব্যাংকের পরামর্শক ছিলেন। তিনি বাংলাদেশের বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেল ইনডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের টকশো আজকের বাংলাদেশের উপস্থাপক।
★ জন্ম এবং শিক্ষা।
সালেক মুশিউদ্দীন জন্ম গ্রহণ করেন ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪ সালে। ৪৫ বছর বয়সে
ঢাকা , বাংলাদেশ
পেশা সাংবাদিক, লেখক ও ঔপন্যাসিক
ভাষা বাংলা , ইংরেজি বাসস্থান জার্মানি
জাতীয়তা বাংলাদেশী শিক্ষা সাংবাদিকতা বিভাগে স্নাতক স্নাতকোত্তর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সময়কাল ১৯৯৩ – বর্তমান
দাম্পত্যসঙ্গী ফারহানা শাওন সন্তান ১ কন্যা
খালেদ ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪ সালে ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈত্রিক নিবাস কুমিল্লায়। ২০০১ সালের ২ ফেব্রুয়ারি।
আইএফআইসি ব্যাংক কর্মকর্তা ফারহানা শাওনের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। বাংলাদেশের গণমাধ্যমে কর্মরত অবস্থায় স্ত্রী ফারহানা শাওন ও কন্যাকে নিয়ে ঢাকার মিরপুরে কিছুকাল বসবাস করেন।
শিক্ষা ও শিক্ষকতা
খালেদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে স্নাতক স্নাতকোত্তর করেছেন। এ বিভাগে খণ্ড-কালীন শিক্ষকতা করেন। এছাড়া তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে খণ্ডকালীন শিক্ষক ছিলেন। তিনি যুক্তরাজ্যের ওয়েস্ট মিনিস্টার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০০৩ – ২০০৪ সালে এমএ ডিগ্রি অর্জন করেন।
কর্ম জীবন
সাংবাদিকতা দিয়ে তার পেশা জীবন শুরু হলেও খালেদ কয়েক মাস বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি দৈনিক প্রথম আলোর নগর পাতা সম্পাদক এবং পত্রিকাটির সিনিয়র রিপোর্টার হিসেবে আইন আদালত, খনিজ সম্পদ বিষয়ে প্রতিবেদন করেন। এছাড়া প্রথম আলোর ঢাকায় থাকি পাতার পরিকল্পনা ও সম্পাদনায় নিযুক্ত ছিলেন। কিছুকাল তিনি অনলাইন সংবাদপত্র ও বেসরকারি সংবাদ সংস্থা বিডিনিউজ২৪ডটকমে বার্তা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।
সাপ্তাহিক কাগজ ও মিডিয়া ওয়াচের সম্পাদক ছিলেন। দৈনিক আমাদের অর্থনীতির সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। বাংলাদেশের সংবাদ ভিত্তিক বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল
ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনে ৭ বছর নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। একই চ্যানেলের টক-শো ‘আজকের বাংলাদেশ’ উপস্থাপনা করেছেন। ২০০৬ সালে বাংলাদেশের সাংবাদিক হিসেবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আমন্ত্রণে এডওয়ার্ড আর মুরো ফেলো হিসেবে ইন্টারন্যাশনাল ভিজিটর লিডারশীপ প্রোগ্রামে যোগ দেন।
নিজে জানুন এবং অপর কে জানাতে সাহায্য করেন।
“””””””‘” ধন্যবাদ “””””””
COMMENTS