সুস্বাস্থ্যের জন্য আমাদের ৪০ টিরও বেশি আলাদা পুষ্টি দরকার শুধু এক রকম খাদ্য এগুলি সরবরাহ করতে পারে না। শরীরে রোগ পতিরোদ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে ভিবিন্ন ধরনের খাবার খাওয়া প্রয়োজন । প্রতিদিন এর খাবারের তালিকায় ভিবিন্ন প্রকার এর খাবালের আইটেম রাখুন।
১. বিভিন্ন ধরণের খাবার খান।
২. শর্করা সমৃদ্ধ খাবার বেশি খান।
৩. চর্বিযুক্ত খাবা্র খাবারে তালিকায় কম রাখুন।
৪. প্রচুর শাকসবজি ও ফল খান।
৬. সঠিক পরিমাণে খাবার খান।
৫. লবন এবং চিনি খাওয়া কমিয়ে দিন।
৭. প্রচুর তরল পানি পান করুন।
৮. একটি স্বাস্থ্যকর শরীরের জন্য ওজন নিয়োন্ত্রন রাখুন
৯. প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমান হাটাহাটি করুন।
১০. পরিমান মত ঘুমান।
১. বিভিন্ন ধরণের খাবার খান
সুস্বাস্থ্যের জন্য আমাদের ৪০ টিরও বেশি আলাদা পুষ্টি দরকার শুধু এক রকম খাদ্য এগুলি সরবরাহ করতে পারে না।
শরীরে রোগ পতিরোদ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে ভিবিন্ন ধরনের খাবার খাওয়া প্রয়োজন । প্রতিদিন এর খাবারের তালিকায় ভিবিন্ন প্রকার এর খাবালের আইটেম রাখুন।
২. শর্করা সমৃদ্ধ খাবার বেশি খান
আমাদের ডায়েটে প্রায় অর্ধেক ক্যালোরি- শর্করা, ভাত, পাস্তা, আলু এবং রুটি জাতীয় শর্করাযুক্ত খাবার থেকে আসে। প্রতি খাবারে এর মধ্যে অন্তত একটি অন্তর্ভুক্ত করুন।
৩.চর্বিযুক্ত খাবা্র খাবারে তালিকায় কম রাখুন
চর্বি স্বাস্থ্যের সুস্বাস্থ্য এবং সঠিক ক্রিয়াকলাপের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। তবে এর অত্যধিক পরিমাণ আমাদের ওজন বাড়িয়ে দেয় এবং স্বাস্থকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। বিভিন্ন ধরণের চর্বিগুলির স্বাস্থ্যের বিভিন্ন প্রভাব রয়েছে ।
৪. প্রচুর শাকসবজি ও ফল খান
আমাদের শরীরে পর্যাপ্ত ভিটামিন, খনিজ এবং ফাইবার এর জন্য ফল এবং শাকসব্জি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবার। প্রতিদিন খাবারের তালিকায় শাকসবজি ও ফল বেশি পরিমাণ রাখা উচিৎ। শরীরে রোগ পতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার জন্যও এ খাবার গুলো খেতে হবে।
৫. লবন এবং চিনি খাওয়া কমিয়ে দিন।
অধিক মাত্রায় লবন এবং চিনি খাওয়ার ফলে উচ্চ রক্তচাপ দেখা দিতে পারে এবং কার্ডিওভাসকুলার এ রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
৬. সঠিক পরিমাণে খাবার খান
নিয়মিত এবং সঠিক পরিমাণে বিভিন্ন ধরণের খাবার খাওয়াই স্বাস্থ্যকর ডায়েটের সেরা সূত্র।
কাজ কর্ম করার পর আমাদের অধিক ক্ষুধা লেগে থাকে এতে তখন খাবার বেশি খেয়ে থাকি তা একদম ই ঠিক না। কাজ করার পর শরীর দুর্বল থাকে তখন বারি খানার খেলে হজম শক্তি কমের জন্য খাবার এর কার্যকরীতা পাওয়া যায় না। কাজের পর হালকা নরম খাবার বা মিষ্টি জাতীয় কিছু খেতে পারেন। এতে শরীর এর শক্তি যোগানে এর পর বারি খাবার খান।
৭. প্রচুর তরল পানি পান করুন
অধিক পরিমাণ তরল পানি পান করুন। এতে শরীর এর কার্যকারিতা ঠিক থাকবে। আর শরীর এর গতিশীলতা বৃন্ধি পাবে। ভিবিন্ন ফলের রস জুস বানিয়ে খেতে পারেন এতে আরো ভালো ফল পাবেন।
৮. একটি স্বাস্থ্যকর শরীরের জন্য ওজন নিয়োন্ত্রন রাখুন
আমাদের প্রত্যেকের জন্য সঠিক ওজন সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষ। শরীরের অতিরিক্ত ওজন বেড়ে গেলে ডায়াবেটিস, হৃদরোগ এবং ক্যান্সার সহ বিভিন্ন ধরণের রোগের ঝুঁকি বাড়ে। এজন্য সঠিক পরিমাণে খাবার খাওয়া ও ব্যয়াম করে প্রয়োজন।
৯. প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমান হাটাহাটি করুন।
শরীরে ক্রিয়াকলাপ ঠিক রাখার জন্য আমাদের প্রতিদিন কম হলেও ১৫ মিনিট এর এর বেশি হাটাহাটি করা প্রয়োজন।
লিফট এর পরিবর্তে সিঁড়ি ব্যবহার করতে পারেন বা আলাপ চারিতার সাথে কিছু সময় হেটে বেড়াতে পারেন।
১০. পরিমান মত ঘুমান
অনেক সময় দেখা যায় ঘুম পরিমান মত হচ্ছে না। এসব হওয়ার কারন হলো অতিরিক্ত টেনশন বা অনলাইন এ বেশি সময় দেওয়ার জন্য।
ঘুমানোর আগে মোবাইল কম ব্যবহার করুন এবং গান শুনা বন্ধ করে দিন।।
ধন্যবাদ
COMMENTS